গল্প

বুঝলি হারুন, পৃথিবীতে সবাই আপন আপন স্বার্থ গোছাচ্ছে। তুমার কথা কেউ ভাববে না। টাকা-কড়ি ধন-সম্পদ যা আছে তুমার জন্মের আগে যে ভাবে হোক মানুষ নিজেদের দখলে নিয়ে রেখে দিছে। তুমি

তিন পর্বে ভেঙে ভেঙে কিয়ামতটা ধ্বংসযজ্ঞ চালালো। কিয়ামত– অর্থাৎ ঝড়টা। প্রথমে স্রেফ অতি প্রাচীন অশ্বত্থটাই উপড়ে গিয়েছিলো। লোকে বলতো– কাবিলের অশ্বত্থ। কিন্তু বুড়ির কাছে ওটা মড়া পোড়া। এর ব্যতীত একটুও

শীতের সন্ধ্যা ছুঁই ছুঁই। চারদিকে গাঢ় কুয়াশা নেমেছে। মৃতদেহ নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স এসে থামতেই চারদিক থেকে অসংখ্য প্রশ্ন আসতে থাকে– হাসপাতাল থেকে একটা লাশ নিয়ে আসতে এত সময় লাগে! মারা গেছে

লাফারু এই আদি অন্ধকার অরণ্য ঢিহির সাহসী শিকারি হলেও, তার অতিরিক্ত অজ্ঞতার কারণে সে যেন সাহসী তকমা খুইয়ে বসে। শামানের(ওঝা) চালাকি মার্কা বাক্যবাণে সে জন্তুর মতোই বিঁধে যায়। কারণ, পথের

(অসমে নাগরিকত্ব সংকটকে ভিত্তি করে লেখা গল্প) চরলাপাং-এর মিয়াজি বাড়ির বাতেন মিয়াজির মাণ্ডব ঘরে বসে থাকতে দেখা গেল অপরিচিত একজন পুরুষকে। লোকটির বয়স আনমানিক সত্তরোর্ধ হবে। তার সাথে একজন নারী

মোরশেদ আলমের নাম আপনারা না শুনে থাকলে সেটা অপরাধের পর্যায়ে পড়বে না। কারণ মোরশেদ নামে বিখ্যাত ব্যক্তি, সিআইপি, ভিআইপি থাকলেও এই গল্পের সমনামের লোকটির অবস্থান কখনোই কারো চোখে বিশেষভাবে পড়েনি।

১. আমার নাকে কাঁঠালিচাঁপার একটা গন্ধ এসে জোরে ধাক্কা দিল। বুঝতে বাকি নেই, রুসাফী কল দিচ্ছে। এই বখাটে ছেলেটা কল দেবার সাথে সাথেই কোনো এক অদ্ভুত কারণে এ কাঁঠালিচাঁপার ঘ্রাণটা