সুরভির সিদ্ধিলাভ
নদীর অপর পাড় ফি বছর নতুন করে গড়েই চলেছে। এপাড়ে ভাঙ্গছে, নির্দয়ভাবে, এলোপাতাড়ি, যাচ্ছেতাই। এবং রুদ্রমূর্তি ধারণ করে। প্রতিবছরই এপাড়ে এ এলাকায় দশ/বিশ হাত নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। কারো বাড়িঘর,
নদীর অপর পাড় ফি বছর নতুন করে গড়েই চলেছে। এপাড়ে ভাঙ্গছে, নির্দয়ভাবে, এলোপাতাড়ি, যাচ্ছেতাই। এবং রুদ্রমূর্তি ধারণ করে। প্রতিবছরই এপাড়ে এ এলাকায় দশ/বিশ হাত নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। কারো বাড়িঘর,
তোর সাজাপাড়া করতে আর কতক্ষণ লাগবে? একটু পরই তো সন্ধ্যা হয়ে যাবে। এই তো আপা। আর দুই মিনিট। আইতাছি। সুরমা তাড়া দেয়। ছাদে যাবে বলে সেই কখন থেকে রেডি হয়ে
চাকরি ছেড়েছি বেশ কিছুদিন। চিন্তায় শরীরটা ভেঙে পড়েছে অনেক। ইদানিং গন্ধটা ফের যখন তখন নাকে আসছে।
শুনতে শুনতে চাচীর সামনে ভেসে উঠলো সেই মেয়েটার মুখ ৷ আর কিছু লেনদেনের ভাষা ৷ কতগুলো অব্যক্ত সত্য ৷
নূরীর স্বামীর নাম মইনুল ইসলাম। মইনুল ইসলামদের বাড়ির একেবারে পাশ দিয়ে বড় রাস্তা চলে গেছে বগুড়া শহর পর্যন্ত। মোটর সাইকেলে মাত্র পনেরো মিনিটের পথ। মইনুল চাকরি করে বগুড়ায়, মা ও
রুবেলের এই অভিজ্ঞতা জীবনে একেবারেই নতুন এবং ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। ছোটবেলা থেকেই সে পরের বাড়িতে মানুষ হয়েছে।
একচালা টিনের একটাই ঘর, চিকোন বারান্দা, বারান্দার এক মাথায় উনুনে ঘুটে ঠেলে ঠেলে রান্না করছে কুদ্দুসের বউ কপালি খাতুন।
দীঘিটা টলটলে। স্বচ্ছ। কাকচক্ষু কি একেই বলে? অাকাশটা নেমে এসেছে। হঠাৎ তাকালে ভ্রম হয়। অাকাশ না-কি দীঘি? ঘুম ভেঙে ওদিকে চোখ পড়তেই প্রথমটায় নিজের মধ্যেও অমন একটা ভ্রম টের পায়
রাতুলের শরীর রক্তাক্ত। রাস্তার মোড়ের একটি ল্যাম্পপোস্টে তাকে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকশ মানুষ তাকে ঘিরে আছে। সবার উৎসুক চোখ তার শরীর স্পর্শ করছে। অনেকে মন্তব্যও করছেন, ‘চেহারা দেখে তো ভালো
গ্রাম, শহর কিংবা বলা যায় সারাদেশে রাষ্ট্র হয়ে গেল, একজন সাংবাদিক এসিড ঝলসানো একটি মেয়েকে বিয়ে করেছে। আমাদের বাড়ী, আমাদের পুরো এলাকার প্রতিটি মানুষ তাকে দেবতার আসনে বসালো। মানুষ এমনও
শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির একটি ম্যাগাজিন। ২০১৯ সালে সেপ্টেম্বর মাসে দর্পণ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং গল্পবাজ ম্যাগাজিনকে আত্তীকরণ করে।
© 2019-2023 Dorpon Magazine