ঘুমন্ত পুরী
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার এক দেশের এক রাজপুত্র। রাজপুত্রের রূপে রাজপুরী আলোকিত। রাজপুত্রের গুণের কথা লোকের মুখে ধরে না। একদিন রাজপুত্রের মনে হল, দেশভ্রমণে যাবেন। রাজ্যের লোকের মুখ ভার হল, রাণী
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার এক দেশের এক রাজপুত্র। রাজপুত্রের রূপে রাজপুরী আলোকিত। রাজপুত্রের গুণের কথা লোকের মুখে ধরে না। একদিন রাজপুত্রের মনে হল, দেশভ্রমণে যাবেন। রাজ্যের লোকের মুখ ভার হল, রাণী
সাত পাহাড় নামে আফ্রিকায় একটি জায়গা ছিলো। জায়গাটি প্রাণীরা খুব পছন্দ করতো। সেখানে সুপেয় পানি আর সবুজ ঘাসের প্রাচুর্য। থাকলেই বা কী হবে! প্রাণীদের কারো মনেই সুখ-শান্তি নেই। এর একটা
পণ্ডিতমশাই ভট্চার্যি বামুন, সাদাসিধে শান্তশিষ্ট নিরীহ মানুষ। বাড়িতে তাঁর সরষের তেলের দরকার পড়েছে, তাই তিনি কলুর বাড়ি গেছেন তেল কিনতে। কলুর ঘরে মস্ত ঘানি, একটা গরু গম্ভীর হয়ে সেই ঘানি
একদা কিছু বিপদাপন্ন ইঁদুর নিজেদের প্রাণ বাঁচানোর জন্য আলোচনা সভায় বসলো। তাদের সকলের শত্রু একজনই। একটি বিড়াল তাদের শত্রু। তাদের জীবনের ঘন্টা বাজাতে বিড়ালটি সর্বদা সজাগ। নানা তর্ক-বিতর্ক শেষে ইঁদুরেরা
কথিত ক্রসফায়ারে স্বপন নিহত হবার তিন দিন পর মনি পাগলিও মারা গেল। মারা গেল মানে বিবিসি বাজারের পাকুড়তলায় তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল। পাকুড় গাছের শেকড় বাকড়ের মধ্যে প্রাকৃতিকভাবেই কবে
অমলাকে আজ দেখতে আসবে। পাত্রের নাম অরুণ। নাম শুনেই অমলার বুকটিতে যেন অরুণ আভা ছড়িয়ে গেল। কল্পনায় সে কত ছবিই না আঁকলে। সুন্দর, সুশ্রী, যুবা–বলিষ্ঠা, মাথায় টেরি, গায়ে পাঞ্জাবি–সুন্দর সুপুরুষ।
সুরবালার সঙ্গে একত্রে পাঠশালায় গিয়াছি, এবং বউ-বউ খেলিয়াছি। তাহাদের বাড়িতে গেলে সুরবালার মা আমাকে বড়ো যত্ন করিতেন এবং আমাদের দুইজনকে একত্র করিয়া আপনা-আপনি বলাবলি করিতেন, “আহা, দুটিতে বেশ মানায়।” ছোটো
[বাঙালি পলটনের একটি বওয়াটে যুবক আমার কাছে তাহার কাহিনি বলিয়াছিল নেশার ঝোঁকে: নীচে তাহাই লেখা হইল। সে বোগদাদে গিয়া মারা পড়ে –] “কি ভায়া! নিতান্তই ছাড়বে না? একদম এঁটেল মাটির মতো
অতি সহজে শিকার ধরার জন্য একদা একটি দুষ্টু নেকড়ে ফন্দী আটলো। একটা ভেড়াকে মেরে ফেলার পর নেকড়েটা তার চামড়া কেটে নিজের গায়ের উপর চাপিয়ে নিল। গায়ে ভেড়ার চামড়া চাপিয়ে সে
এত রাত্রে এটা কোন ট্রেন? এই শীতার্ত বাতাস, অন্ধকার আর ধোঁয়া ধোঁয়া বৃষ্টির মধ্যে ট্রেনটা যেন হাঁপিয়ে হাঁপিয়ে ছুটে এসে রাজপুর জংশনের প্লাটফর্মের গায়ে লাগলো। খুব সম্ভব গঙ্গার ঘাটের দিক
শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির একটি ম্যাগাজিন। ২০১৯ সালে সেপ্টেম্বর মাসে দর্পণ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং গল্পবাজ ম্যাগাজিনকে আত্তীকরণ করে।
© 2019-2023 Dorpon Magazine