বাংলা সাহিত্যে ছোটগল্পের যাত্রা এবং বর্তমান অবস্থান
“কদম্বিনি মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই”– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছোট গল্প বাংলা সাহিত্যের একটি
“কদম্বিনি মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই”– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছোট গল্প বাংলা সাহিত্যের একটি
শেখ শরীফের ভাবনা শিল্পী ও শিল্পের শুদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন কবিতা উচ্চাঙ্গের শিল্পকর্ম এতে কোন
তানিয়া কামরুন নাহারের ভাবনা বিসিএস নাকি বিষয়ভিত্তিক কর্মক্ষেত্র? শতবর্ষের আলোয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়… এ উপলক্ষে
মত ও ভিন্নমত সমন্বিত হলেই সৃষ্টি হয় নতুন মত। নতুন মত মানেই হলো নতুন
লেখালেখির সাথে মুহাম্মদ শামীম রেজার সম্পর্ক প্রায় দুই যুগের। ছড়া দিয়ে লেখালেখি শুরু হলেও মূলত গল্পই তার আরাধ্য। গল্পের গঠনশৈলী, উপস্থাপন ভঙ্গি, সমকালীন ভাষা ব্যবহার
বিষয় নির্বাচন লেখকের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে তার চেয়ে অধিক গুরুত্ববহ করে সেই বিষয়টিকে কাহিনি বির্নিমানে সার্থক করে তোলা। এই কাজটি সকল লেখকের দ্বারা সুসম্পন্ন
অলোক আচার্য কর্তৃক আশরাফ পিন্টুর বই পর্যালোচনা টাইম মেশিন; অব দ্য এরিয়া-৫১: সায়েন্স ফিকশনের রহস্যে মোড়া গ্রন্থ মানুষ ও বিজ্ঞান পাশাপাশি চলছে। সভ্যতার উৎকর্ষ সাধিত
এত দিনে অবেলায়- প্রিয়তম! ধূলি-অন্ধ ঘূর্ণি সম দিবাযামী যবে আমি নেচে ফিরি র”ধিরাক্ত মরণ-খেলায়- এ দিনে অ-বেলায় জানিলাম, আমি তোমা’ জন্মে জন্মে চিনি। পূজারিণী! ঐ কন্ঠ, ও-কপোত- কাঁদানো রাগিণী, ঐ
০১. পাশ্চাত্যে ঝড় তোলা খুনের ঘটনার শুনানি চলছে ইংল্যান্ডের চেস্টার আদালতে। গত বুধবার আদালতে ছোট মেয়েটি সাক্ষ্য দিচ্ছে তার বড়
বুঝলি হারুন, পৃথিবীতে সবাই আপন আপন স্বার্থ গোছাচ্ছে। তুমার কথা কেউ ভাববে না। টাকা-কড়ি ধন-সম্পদ যা আছে তুমার জন্মের আগে
পাঁচ ফিট দশ ইঞ্চি এ দেহটার প্রতিটি প্রত্যঙ্গ বিচ্ছিন্নভাবে পরিণত এবং পরিপূর্ণ। যেমন নাক; তরতরে সোজা, চোখ দুটো ডাগর ডাগর,
তিন পর্বে ভেঙে ভেঙে কিয়ামতটা ধ্বংসযজ্ঞ চালালো। কিয়ামত– অর্থাৎ ঝড়টা। প্রথমে স্রেফ অতি প্রাচীন অশ্বত্থটাই উপড়ে গিয়েছিলো। লোকে বলতো– কাবিলের
“কদম্বিনি মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই”– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছোট গল্প বাংলা সাহিত্যের একটি সমৃদ্ধ গদ্য শাখা। একজন লেখক
শীতের সন্ধ্যা ছুঁই ছুঁই। চারদিকে গাঢ় কুয়াশা নেমেছে। মৃতদেহ নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স এসে থামতেই চারদিক থেকে অসংখ্য প্রশ্ন আসতে থাকে– হাসপাতাল
এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হলেন মার্কিন কবি লুইজ গ্লুক। জন্ম, ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দের ২২ এপ্রিল নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডে। পড়াশুনা, সারাহ লরেন্স কলেজ এবং কলাম্বিয়া
রিগ্যান এসকান্দার-এর জন্ম ১২ জুন, ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে কুষ্টিয়ায়। বর্তমান আবাসস্থল চুয়াডাঙ্গা জেলায়। তিনি চুয়াডাঙ্গার শিল্প-সংস্কৃতি বিকাশে চিন্তা ও চর্চার দর্শন ‘চর্চায়ন’ নিয়ে কাজ করছেন। এসকান্দারের
মোহাম্মদ জসিম বরিশালের বাকেরগঞ্জে ৩ এপ্রিল, ১৯৮৭ সালে জন্মগ্রহণ করেছেন। ইতোপূর্বে তার প্রকাশিত গ্রন্থ ত্রয়োদশ দুঃস্বপ্ন, অসম্পাদিত মানুষের মিথ ও মিথ্যেরা সাতবোন। ২০২০ সালে অমর
০১. পাশ্চাত্যে ঝড় তোলা খুনের ঘটনার শুনানি চলছে ইংল্যান্ডের চেস্টার আদালতে। গত বুধবার আদালতে ছোট মেয়েটি সাক্ষ্য দিচ্ছে তার বড়
বুঝলি হারুন, পৃথিবীতে সবাই আপন আপন স্বার্থ গোছাচ্ছে। তুমার কথা কেউ ভাববে না। টাকা-কড়ি ধন-সম্পদ যা আছে তুমার জন্মের আগে
পাঁচ ফিট দশ ইঞ্চি এ দেহটার প্রতিটি প্রত্যঙ্গ বিচ্ছিন্নভাবে পরিণত এবং পরিপূর্ণ। যেমন নাক; তরতরে সোজা, চোখ দুটো ডাগর ডাগর,
তিন পর্বে ভেঙে ভেঙে কিয়ামতটা ধ্বংসযজ্ঞ চালালো। কিয়ামত– অর্থাৎ ঝড়টা। প্রথমে স্রেফ অতি প্রাচীন অশ্বত্থটাই উপড়ে গিয়েছিলো। লোকে বলতো– কাবিলের
এত দিনে অবেলায়- প্রিয়তম! ধূলি-অন্ধ ঘূর্ণি সম দিবাযামী যবে আমি নেচে ফিরি র”ধিরাক্ত মরণ-খেলায়- এ দিনে অ-বেলায় জানিলাম, আমি তোমা’ জন্মে জন্মে চিনি। পূজারিণী! ঐ
মুখের বিজ্ঞাপন তোমাকে বিভ্রান্ত করবে, মানুষের মন কিন্তু লোহালক্কড়ে ভরপুর; অতএব শুদ্ধতার খোঁজে তুমি ঢুকে পড়বে যন্ত্রাংশের শরীরে, ওরা তোমার জ্যুসে সন্তরপণে মিশিয়ে দেবে নিদ্রাজনিত
আমি কেন বিড়াল পুষি, তুমি কেন ইঁদুর– এ নিয়ে বহু তর্কাতর্কির পর একদিন ডিভোর্স হলো। তুমি চুপচাপ ছায়া রেখে চলে গেলে আমি চুপচাপ ছায়া বুকে
সবকটা চশমা ভেঙে ফেলার পর, চোখ দুটো ছুঁড়ে দেবো গঙ্গায় (কফিন থেকে ভেসে আসছে চুমু ও হাততালি) তারপর একটা লাফ দী র্ঘ লা ফ একটা
জীর্ণ যানের মোহভালে, খাঁচাখানা এগিয়ে চলে। চাঁদ জোছনে অমল শ্রবণ, মনডালিতে অবগাহন, সাত মহলা কুঠুরিতে নিত্য দিনযাপন। কামসাগরে মন ডুবিলে খ্যাপা গা ঝাড়া দেয় “গুরু”
বাজুবন্ধ খুলে যায়নি যে প্রহেলিকার, বসন্তের রঙ ফিকে করা আভরণ তৃণা শূন্যতা জড়িয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে তারও জানার ছিলো ঢের: দেবতা যদি সবার হয়, তবে
পাঁজরে পোষা দাঁড়কাক– ছাতিমফুলের গন্ধে বিমূঢ় খুঁড়ে ফেলে অন্তরাত্মা ছাতিমগাছের নিচে দাঁড়াতেই দাঁড়কাক মেলে দেয় ডানা, আর ফুলের শরীর গেঁথে যায় পালকে পালকের ভাঁজে ভাঁজে
জলের ভেতরে জল; কাছে এসে গান গায় তৃষা। দূরের আগুনে পোড়ে– জলের জ্বালাপোড়া শরীর কেন তার দুঃখের কপাল। সাথে পোড়ে চৈতালী দুপুর। মেঘের বিকেল নিয়ে
আলী রেজার প্রবন্ধ সাহিত্যের শক্তি ও মুক্তিযুদ্ধ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বিজয় বাঙালি জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ অর্জন। মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মাধ্যমেই বাঙালি জাতি হাজার বছরের পরাধীনতার
আপনি যে বইগুলি পড়েছেন সে সম্পর্কে অন্যান্য পাঠকরা সবসময় আপনার মতামতের প্রতি আগ্রহী হয়ে থাকেন। আপনি বইটি পছন্দ করেছেন নাকি অপছন্দ করেছেন সেটা জানতে
বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না– বই নিয়ে চিরায়ত সত্য এ উপলদ্ধি যিনি করেছেন তিনি হলেন ১৯৫০-৬০ এর দশকের অন্যতম জনপ্রিয় সাহিত্যিক, আধুনিক বাংলা
বাঙালির নবজাগরণে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির অবদান স্বর্ণাক্ষরে লিখিত। বাংলার কৃষ্টি সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে ঋদ্ধ করার ক্ষেত্রে জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির প্রতিভাধর নারী পুরুষদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম বিশ্বকবি
এক্সট্রাকশন সিনেমাটি দেখেছি বেশ কিছুদিন আগে। সিনেমাটি দেখার আগ থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা দেখেছি। এক্ষেত্রে দুটি পক্ষ দেখা গেছে। প্রথম পক্ষ, যারা সিনেমাটিতে বাংলাদেশকে নেগেটিভভাবে তুলে ধরার বিষয়টা
এখনকার সময়টা কমিকবুকের। কেউ হয়তো বলতে পারেন এখন তো লাইভ একশন ফিল্মের যুগ। এটাতো অবশ্যই। তবে খেয়াল করলে দেখবেন, লাইভ একশন ফিল্মগুলোর মধ্যে কমিকবুক নির্ভর ফিল্মগুলো এখন চুটিয়ে ব্যবসা করে
অঞ্জন দত্ত, কলকাতাকেন্দ্রিক বাংলা ও বাঙালি শিল্প-সংস্কৃতিতে এক স্বতন্ত্র সত্তার নাম। চলচ্চিত্র, সঙ্গীত, থিয়েটার সব খাতেই তাঁর দৃপ্ত পদচারণা এবং সেটা নিজের তৈরি করা ধারায় অবশ্যই। অঞ্জন দত্তের গান মানে
এমন অনেক চলচ্চিত্র রয়েছে যা ভালো-খারাপ, ফেরেশতা-শয়তান এবং আরও অনেক দ্বন্দ্ব নিয়ে এসেছে। কিন্তু কিছু সিনেমার অনন্য গল্প এবং অনন্য পটভূমি আছে। এমনই একটি সিনেমা যেখানে আপনি চরিত্রটিকে মন্দের বিরুদ্ধে
ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম চলচ্চিত্রকার হীরালাল সেন একজন বাঙালি ছিলেন। বাংলা চলচ্চিত্র তারপর দশকের পর দশক পার করেছে। বর্তমানে বাংলা চলচ্চিত্র এক নাজুক অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে– যার কারণ অন্বেষণে
হলিউডে টম হ্যাংকসের মতো প্রতিভাবান অভিনেতা খুব কমই আছেন। বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে সফলভাবে অভিনয় করে তিনি বরাবর দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন। তার অভিনীত ‘সেভিং প্রাইভেট রায়ান’ কিংবা ‘ফরেস্ট গাম্প’
“What I admire in your father is that, for his whole life, he stayed with only one woman. This is a project in which I grossly failed, twice.” উপরের কথাগুলো
ধরুন আপনার বন্ধুকে নিয়ে কোনো এলাকায় ঘুরতে গিয়েছেন। সে আপনাকে অপেক্ষা করতে বলে কোথাও চলে গেল। আপনি তার জন্য ঠিক কতক্ষণ অপেক্ষা করবেন? ১ ঘণ্টা? ১০ ঘণ্টা ? এক দিন?
‘ম্যাজিকাল রিয়েলিজম’— বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় ‘জাদু বাস্তবতা’। শব্দ দুটো বলার ভেতরই আলাদা কেমন একটা অনুভূতি আছে। বাস্তবতায় জাদু আসে কোথা থেকে, আর জাদুতেই বা বাস্তবতার স্থান কোথায়! এমন গোলমেলে
“চল আবার যৌবনে ফিরে যাই, হোক না শুধু সপ্তাহান্তেচল আবার নির্বোধ হই, হারিয়ে যাই নতুন কোনো বসন্তে চল পুনরাবৃৃৃত্তি করিএর আগে আমরা যা যা করেছিলাম” (দ্যা সামার উই ক্রসড ইউরোপ
কলকাতার দিনগুলি পঞ্চম পর্ব পরবর্তী আকর্ষণ ছিল নন্দন। বোটানিক্যাল গার্ডেন থেকে বের হয়ে ট্যাক্সি নিয়ে চলে আসি কলকাতার এই সাংস্কৃতিক পাড়ায়। নন্দনে দেখলাম প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবিপ্রদর্শনী—তাঁর জীবনের বিভিন্ন
লেখিকা শেলী জামান খান আমেরিকা প্রবাসী। স্বদেশে এসে বরিশালের আগৈলঝাড়া’র আমবৌলা গ্রাম তাকে মোহিত করে। আমবৌলা গ্রামকে নিয়েই তার তিন পর্বের ভ্রমণ কাহিনি। এটি প্রথম পর্ব। শশীপল্লীর দিনরাত্রি বাংলার অপরূপ
জাতিসংঘের কাজে নিয়োজিত থাকাকালে ২০১০ সালে আমার সাইপ্রাসে যাবার সৌভাগ্য হয়। একবার নয়, কয়েকবার। প্রত্যেকবারই কমপক্ষে সাতদিন অবস্থান। জাতিসংঘের গাড়ি থাকার কারণে ঘোরাফেরা করতে কোনো অসুবিধা হয়নি। এ কারণে সাইপ্রাসের
কলকাতার দিনগুলি অষ্টম পর্ব গড়ের মাঠে, যেখানে আগে রেসকোর্স হতো, হেঁটে গল্প করতে করতে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ রাস্তার পাশে বিশাল এক স্ট্যাচু দেখে থমকে দাঁড়াই। কাছাকাছি গিয়ে দেখি, স্ট্যাচুটি নেতাজি সুভাষচন্দ্র
ইভান অনিরুদ্ধ একজন তরুণ কবি ও কথাসাহিত্যিক। তাঁর লেখা “নিষিদ্ধ লোবানের ঘ্রাণ” মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভাসিত একটি উপন্যাস। এই উপন্যাসে মধ্যবিত্ত জীবনের নানা টানাপোড়ন, প্রেম, গ্রাম্য রাজনীতি ইত্যাদি বিষয়াদি উঠে এসেছে।
সানাউল্লাহ সাগর কবিতা দিয়ে লেখালিখি শুরু করলেও ২০১৯ সালে তাঁর পত্রোপন্যাস “গুহা” প্রকাশিত হলে তাঁর কথাসাহিত্যের ধার উন্মোচিত হয়। গুহা একটি মনস্তাত্ত্বিক পত্রোপন্যাস। এই উপন্যাসে প্রতিফলিত হয়েছে উপন্যাসের নায়ক-নায়িকার হৃদয়ের
পিন্টু রহমান সমকালীন একজন কথাসাহিত্যিক। নিজেকে গল্পকার হিসেবেই পরিচয় দিতে ভালোবাসেন। উপন্যাস লেখা শুরু “কমরেড” দিয়ে। তাঁর ২য় উপন্যাস “পুরাণভূমি”। দেশভাগের প্রেক্ষাপটে রচিত এই উপন্যাসের সময়কাল ১৯৪৭ থেকে বর্তমান সময়
মো. রেজাউল করিম একজন শিশুসাহিত্যিক এবং কথাসাহিত্যিক। “অনাবাসী” তাঁর তৃতীয় উপন্যাস। রোহিঙ্গাদের জীবন নিয়ে লেখা উপন্যাসটিতে মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশের মংডু শহরের নানা কথা উঠে এসেছে। ব্যবহৃত হয়েছে মংডুতে প্রচলিত কিছু
শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির একটি ম্যাগাজিন। ২০১৯ সালে সেপ্টেম্বর মাসে দর্পণ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং গল্পবাজ ম্যাগাজিনকে আত্তীকরণ করে।
© 2019-2023 Dorpon Magazine