গল্প

সাহিত্য আমার আত্মরক্ষার হাতিয়ার। এই লাইন থেকে গল্প শুরু করতে যাচ্ছি। যারা গল্পটি পড়া শুরু করতে যাচ্ছেন, তারা খানিকটা খটকায় পড়ে যাবেন। এভাবেও গল্প হয় নাকি? সাধারণত এখনকার গল্প শুরু

সিদ্ধার্থ সিংহের ছোটগল্প: লক্ষ্মীমাসি হনহন করে থানার দিকে হাঁটছে লক্ষ্মীমাসি। হাঁটছে না ছুটছে বোঝা যাচ্ছে না। কোনও দিক পাশ দেখছে না সে। কখনও প্রায় লাফিয়ে ফুটপাতে উঠে পড়ছে, তো কখনও

– বউমা, হুনছি তোমার গাভী নাকি বিয়াইছে? – কাকীমা, কাইল-ই কালি বিয়াইছে। কথাটা বলেই মোহনা পাড়াতুত কাকী শাশুড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলো, কেমন বিদ্রুপের হাসি ঠোঁটে ঝুলিয়ে চলে গেলেন। বিদ্রুপের অর্থ

কাম শেষে পাপিয়া আক্তার কথামতো তার হিসেব বুঝিয়ে নিয়েছিল এবং সরঞ্জাম গোছাচ্ছিল, আর ভীষণ বিষন্ন ড. মাহতাব সাহেব সাপের চামড়ার মতো খসখসে ছোফায় গা এলিয়ে দিয়ে কাগজে বানভাসী মানুষ ও

অবশেষে বিয়েটা হয়ে গেলো। সকল সন্দেহ সকল অনিশ্চয়তা কাটিয়ে আমাদের দ্বৈত আকাশে (আমার আর আমার বউয়ের) বিয়ে নামক সূর্যের উদয় হলো। তার আগে অবশ্য আরও কিছু হলো। যেহেতু নিজেদের পছন্দের

আকাশে অশোক গাছের ছায়া, বিশাল সমুদ্রে মানুষের বসতি, সন্ধ্যার ফ্রাগমেন্ট সবকিছুর মিথস্ক্রিয়ায় গড়ে ওঠা জাদু ও বাস্তবিক প্লাটফর্মে ফুহাদ ভাবে, বস্তুত পাখিরা জানেনা মৃত্যুতে প্রাণের বিনাশ। কিন্তু সে জানে: এই

পূব আকাশে আলো ছড়াতেই এক ঝাঁক পাখি উড়ে গেলো। পাখির চোখে একদিন চোখ রেখে পুরোটা দুপুরকে বিকেলের দিকে টেনে নিয়েছিল দিনা; সেসব দিনগুলো কত দ্রুত পেছনে চলে যায়। যেতে যেতে

— শোনো মৌনাকী, তোমাকে আমাদের খুব পছন্দ হয়েছে। তবে একটা কথা, আমার ছেলের সঙ্গে বিয়ে হলে তুমি কিন্তু সকাল দশটার আগে ঘুম থেকে উঠতে পারবে না। আর রাত দশটার আগে