গল্প

জানি না কয়জন এমন নিয়ম মেনে আইডিতে ফ্রেন্ডের সংখ্যা বাড়ায়। যে যাই করুক আমি নিয়ম মেনেই এড করি। সেই প্রথম থেকেই রিকুয়েস্ট এলে আগে চেনার চেষ্টা করি, এটাও জানি যে হাতে

রাভি নদীর তীরবর্তী ভগ্নস্তুপের আড়ালে রাত্রির নির্জনতায় কুঁড়ি ও পাঁপড়ি বিষয়ক আলাপচারিতায় আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হলে দু’হাত দিয়ে নিজের কান ধরে জিহ্বায় কামড় কাটে খাজানসারা– হায়, হায়, এ কী শুনছি;

কান্না শুনে মনে হচ্ছে রত্না মারা গেছে, অথবা মারা যেতে আর কয়েক মূহুর্তের অপেক্ষা মাত্র। রত্নার মায়ের আহাজারিতে ঘুমন্ত গ্রাম জাগতে শুরু করেছে। রত্নার মা, বাবা, নানি গড়াগড়ি খাচ্ছে নদীর

তিনি বললেন, “আমি একজন আর্টিস্ট।” আমার হৃদয়ে বিস্ময় জাগ্রত হলো। লোকটি কে, কোথা থেকে এসেছেন সেটি জানার আগ্রহ বৃদ্ধি পেল বহুগুণ। গত কয়েকদিন ধরেই লক্ষ করছি, লোকটি গভীর রাতে বিন্নিতলায়

অণুগল্প: ০১ প্রতিমা আসছে সপ্তাহে কালী পুজো। তাই নিতাই পালের দম ফেলবার সময় নেই। তিনি প্রতিমা নির্মাণের কারিগর। প্রতিমা বিক্রি করেই কোনো রকম কায়ক্লেশে দিনাতিপাত করেন। ঐ দিকে গত কয়েকদিন

বেশকিছুক্ষণ যাবৎ তেলচটচটে  বালিশটাকে আঁকড়ে ধরে ঘুমানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি কিন্তু ঐ চোখদুটোকে যেন কোনোভাবেই পোষ মানাতে পারছিলাম না। প্রায় ঘন্টা দুই সময় ধরে এভাবেই এক হাত বেডের আধ হাত

নিয়োগপত্র নাকি! না নিয়োগ পত্র নয়। পোড়া কপাল! আর হয়তো নিয়োগপত্র পাওয়া হবে না এ জীবনে। বাড়িতে এসেই একটি খাম চোখে পড়ল। ভাবলাম চাকরির নিয়োগপত্র হবে হয়তো। তাড়াহুড়ো করে খুলে

পরিতোষ বারান্দা থেকে দেখল রাস্তায় এখানে ওখানে দু’একটা জটলা। পরিতোষ বুঝতে পারে ওরা অলোকেশকে নিয়ে কথা বলছে। আরও কয়েক ঘন্টা হয়ত চলবে। তারপর আবার যা তাই। সবাই চলবে নিজের ছন্দে।

রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা। ভাগ্নির মেসেঞ্জারে এশা একখানা ছবি পাঠিয়ে লিখলো, তোর বুইড়া বাপ-মা! উত্তরে ভাগ্নি সাদি লিখে পাঠালো, হি হি হি। পাল্টা সাদি লিখলো, কি করো? তোমার মেয়ে কি করে?

অণুগল্প: ০১ শব্দ নিঝুম রাত। চারিদিকে থমথমে একটা পরিবেশ। সবাই আপন কাজে লিপ্ত। হঠাৎ জোরে একটা শব্দ; আকাশ কাঁপানো শব্দ। চারিদিক তোলপাড়। তারপর আবার শব্দ; এবার সেটা থামবার নয়। অবিরত