মেরুদণ্ড
হলের ক্যান্টিনের বিড়ালটার উপর আমার ভীষণ জিদ। মাঝে মধ্যে ইচ্ছা করে বিড়ালটাকে ধরে হলের ছাদে নিয়ে যাই, এগারো তলা ছাদ থেকে বিড়াল পড়ে মারা গেলে প্রশাসন একে কিভাবে নেবে জানতে
হলের ক্যান্টিনের বিড়ালটার উপর আমার ভীষণ জিদ। মাঝে মধ্যে ইচ্ছা করে বিড়ালটাকে ধরে হলের ছাদে নিয়ে যাই, এগারো তলা ছাদ থেকে বিড়াল পড়ে মারা গেলে প্রশাসন একে কিভাবে নেবে জানতে
ঘনায়মান কালো রাতে জনশুন্য প্রশস্ত রাস্তাটাকে ময়ুরাক্ষী নদী বলে কল্পনা করতে বেশ লাগে। কিন্তু মনের চরে যখন ঘুমের বন্যা আসে, তখন মনে হয় ওটা সত্যিই ময়ুরাক্ষী। রাতের নিস্তব্ধতায় তার কালো
আমি তখন অনেক ছোট, ক্লাস ওয়ান কিংবা টু-তে পড়ি। সময়টা ছিলো শীতকাল। আমার চার নম্বর চাচার ছোট ছেলে রিপনকে নিয়ে এই ঘটনা। বয়সে আমার চেয়ে কয়েক মাসের বড় ছিলো, তাই
ফজরের আজানের সাথে সাথেই ঘুম ভাঙে আবদুস সামাদের। নামাজটা পড়েই যান গোয়াল ঘরে। গরুগুলোকে বের করে গোছালী ঘরে রাখেন। তারপর এক মুষ্টি চাল মুখে দিয়ে এক গ্লাস পানি খেয়ে বের
বউ মরা কুত্তাটার স্বভাব তো পুরা মিনমিনে মিনসি শয়তানের মুতন রে! হারামিডারে ধরি বাইন্ধি রাখ! সুমুন্দির পো আমার থিক মজা নিবি! ওক আমি ছাইড়ি দিবোনানিরে রফিক! নিজ হাতে জবাই করা
একদা এক বাঘের গলায় হাড় ফুটেছিল। বাঘ অনেক চেষ্টা করেও সেই হাড় বের করতে পারল না। যন্ত্রনায় অস্থির হয়ে বাঘটি চারদিকে দৌড়ে বেড়াতে লাগল। সে যে জন্তুকে সামনে দেখে তাকেই
ঘরের বাইরে দু’পা বাড়াতেই ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি, ঘটা করে ভিজিয়ে দিলো। বাড়ির গেইটের সাথে রাস্তা। আবার ঘরে ঢুকে যেতে পারতো। ঘরেও বিশেষ কেউ নেই যে, পিছন থেকে বলবে– এই পরী, তোর
ঠিক সাতাশ দিন পর অনুপমদা ক্যাম্পে ফিরে এলেন। আমার একটু বেশিই খুশি হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু আমি খুশি হতে পারছি না। যে মানুষটা কঠিন সময়েও মুখে কী করে হাসি ধরে
তরু আমার হতে পারতো, কিন্তু সে কারোর নয়। এতদিন পর তার সাথে হঠাৎ এভাবে দেখা হবে কখনো ভাবিনি, কিন্তু এ যে নিয়তি। অনেকগুলো বাচ্চাকে একসাথে পড়াচ্ছে সে, সাথে মাতৃসুলভ আচরণ।
আমি একটা গল্প লিখেছি। তোমার মনে আছে, সেদিন বিকেলের কথা, যেদিন বিকেলে আমরা প্রথমবারের মত মুখোমুখি দাঁড়ায়। সেদিন আকাশে হালকা মেঘ খেলা করছিল, দুএক ফোঁটা বৃষ্টি আকাশ থেকে টুপ টুপ
শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির একটি ম্যাগাজিন। ২০১৯ সালে সেপ্টেম্বর মাসে দর্পণ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং গল্পবাজ ম্যাগাজিনকে আত্তীকরণ করে।
© 2019-2023 Dorpon Magazine