গল্প

প্রাণ ভরিয়ে

সিঁড়ি দিয়ে নামতে গিয়ে আজও ডান পাটা দু’বার হড়কে গেল। তবু বাধাবিঘ্ন কাটিয়ে মেট্রোটা পেলাম। এমনিতেই আজ অনেক দেরি হয়ে গেছে। তিনদিনের ছুটির পর জয়েনিং-এ লেট হলে বস্ চোদ্দগুষ্টি উদ্ধার

নয় পেগ হুইস্কি ও অন্যান্য

অনেকদিন ধরেই একটা খচখচানি ভাব কাজ করছে আমার মনে। মাস তিনেক আগে আমি নিকিতাকে দেখেছি। হয়তো সেটা চোখের ভ্রম ছিলো, নয়তো বাস্তব। কিন্তু বাস্তব কী করে বাস্তবতার বাইরে হয়? আমার

রাইটার

দিন দুপুরে, প্রখর রোদে, হেলান দিয়ে থাকা অস্তমিত সূর্যের আলো বা রশ্মিতে কত আনন্দের দেখা পেতেন আপনি। সবাইকে একসাথে বসিয়ে গল্প জুড়ে দিতেন ইংরেজি অনুবাদের ইতিকথা বা আলোকজ্জ্বল সবকিছু নিয়ে

যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের

মেয়েদের দিকে না তাকানোটা মেয়েদের জন্য এক প্রকার অপমান বটে। আর সেটা যদি হয় সেজে থাকা কোনো মেয়ে কিংবা সুন্দরী কেউ, তাহলে তো ভীষণ অন্যায়। আমিও আমার সামনে থাকা তিন

কিছু নতুন

বাবাকে বেশি নকশামারা কথা বলার সুযোগ না দিয়েই রিঙ্কি সাফ জানিয়ে দিল সে টিনটিনা, দুবলা এবং বেকুবমার্কা এই ছেলেটাকেই বিয়ে করবে। সুন্দরী সেক্রেটারি রাখার মুরোদই হবে না এর! ফাইনাল। নো

সেলুন

সেলুনে জীবনের প্রখর চঞ্চলতা হয়ে ওঠে স্থবির, কখনো কখনো নির্মল সুন্দর। অপেক্ষা ক্রমশ অবসরে পর্যবসিত হয়ে মগজকে অতীতের স্মৃতি বিস্মৃতির অতলে দ্যায় ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ, ফলশ্রুতিতে জীবন ভাবনায় এক অনাবিল

তিন বছরের পাহাড়

এক ছিল গ্রাম। সেই গ্রাম ঘেঁষে ছিল একটা ছোট পাহাড়। পাহাড়ের নামটা একটু ভিন্ন প্রকৃতির। লোকে একে বলতো, তিন বছরের পাহাড়। এই নামের পিছনে কিন্তু কারণও আছে। অনেকে বলে, ওই

একজন ইডিয়টের গল্প

বহুদিন পরে পুরীতে এলাম। এসে পুরী এক্সপ্রেস থেকে নেমে পুরী স্টেশনের প্ল্যাটফর্মেই ধাক্কাটা খেলাম। না, কোনো মানুষ বা জিনিসের সঙ্গে ধাক্কা নয়, ধাক্কাটা নিজের স্মৃতির সঙ্গে। আমরা কামরা থেকে নেমে

হৈমন্তী

কন্যার বাপ সবুর করিতে পারিতেন, কিন্তু বরের বাপ সবুর করিতে চাহিলেন না। তিনি দেখিলেন, মেয়েটির বিবাহের বয়স পার হইয়া গেছে, কিন্তু আর কিছুদিন গেলে সেটাকে ভদ্র বা অভদ্র কোনো রকমে

ব্যাঙ ও বাচ্চা ছেলেপুলে

একদা আমাদের হরিচরণের বাগানে কয়েকজন ছেলেপুলে খেলা করছিল। বাগানের একদম মাঝখানে একটা পুকুর। ছেলেপুলেগুলা খেলতে খেলতে ওই পুকুরের ধারে চলে গেল। যেয়ে দেখে, পুকুরে অনেক ব্যাঙ৷ ছেলেপুলেদের ভিতর একজন বলে

গত ৩ মাসের...