কবিতা

একদিন সেনগুপ্ত দিদি বলছিলেন, আমার ফ্ল্যাটের এই ব্যালকনিটা আমার খুব প্রিয় জায়গা। সকালে ঘুম থেকে উঠে এখানটায় এসে বসি, বুলবুলির ডাক শুনি টুনটুনির ডাক শুনি ঘুঘুর ডাক শুনি দোয়েল, চড়ুই

দ্রোহের কবিতা নিয়ে দর্পণের একটি বিশেষ সংখ্যা ‘অগ্নিফুল’, সংখ্যাটিতে প্রকাশিত সাম্য রাইয়ানের পাঁচটি কবিতা— মেশিন আবার প্রথম থেকে, নতুন করে লিখছি পুরোটা। বিগত সময়ের কর্মকে কেটেকুটে, ব্যাপক কাটাকাটি হলেও নতুনে

দ্রোহের কবিতা নিয়ে দর্পণের একটি বিশেষ সংখ্যা ‘অগ্নিফুল’, সংখ্যাটিতে প্রকাশিত হাসনাত নাগাসাকির পাঁচটি কবিতা— প্রশ্নবোধক তাহলে তুমি বলছো– কোথাও আগুন লাগেনি? মিছেমিছি আঁচল পোড়ার গন্ধ পাচ্ছে আমার নাসিকা? অকারণে আহাজারি

দ্রোহের কবিতা নিয়ে দর্পণের একটি বিশেষ সংখ্যা ‘অগ্নিফুল’, সংখ্যাটিতে প্রকাশিত শাহজাহান পারভেজ রনির পাঁচটি কবিতা— রঙিন মাছ এই দীঘি এতোটা বড়ো যে, দীঘিতে জোৎস্নার ছায়া নারিকেল পড়ার শব্দ বহু শিকারির

দ্রোহের কবিতা নিয়ে দর্পণের একটি বিশেষ সংখ্যা ‘অগ্নিফুল’, সংখ্যাটিতে প্রকাশিত আশিক আকবরের পাঁচটি কবিতা— প্রলাপ আমার ক্ষুধা, আমার আলস্য, আমার বাস্তবের কবিতা, আপনাকে ক্ষুদ্ধ, বিক্ষুদ্ধ, ক্রোধান্বিত করতে পারে। করতে পারে

দ্রোহের কবিতা নিয়ে দর্পণের একটি বিশেষ সংখ্যা ‘অগ্নিফুল’, সংখ্যাটিতে প্রকাশিত রিগ্যান এসকান্দারের পাঁচটি কবিতা— পর্যবেক্ষণ হঠাৎ শহরের তেমাথায় অজ্ঞাতনামা এক লাশ পেল নগরবাসী। কার লাশ? কীভাবে এল? কেনো এল? এই

দ্রোহের কবিতা নিয়ে দর্পণের একটি বিশেষ সংখ্যা ‘অগ্নিফুল’, সংখ্যাটিতে প্রকাশিত বিনয় কর্মকারের পাঁচটি কবিতা— বাড়ি একদিন সেনগুপ্ত দিদি বলছিলেন; আমার ফ্ল্যাটের এই ব্যালকনিটা আমার খুব প্রিয় জায়গা। সকালে ঘুম থেকে

কর্ন কাপুড়ির তিনটি কবিতা ঘাট ব্যবসায়ীর আসা যাওয়া, নদী-ঘাট চুপচাপ নিম আর সেগুন ছায়ায় পড়ে থাকে পথ, অপেক্ষায় যাত্রী-পায়ের শব্দের। পেট-কাটা নদী এক করে দুই পাড়, তুমি ও আমি কখনো

জ্যোৎস্নাগাঁথা জ্যোৎস্নার তাপে পুড়ে যাওয়া রাতে, একদিন আমার ব্যালকনিতে নামবে লুণ্ঠন করতে জানা জালিম চাঁদ। গভীর স্নান নেবে হাস্নাহেনার ঘ্রাণে। শাদা-শাদা কুচি-কুচি পাতায় খিল-খিল হাসবে ভরা চাঁদের আলো। আমি তখন

শেলী জামান খানের দুটি কবিতা প্রতিবাদ তক্তপোশে গড়াগড়ি খাচ্ছে নারীর বিবস্ত্র শরীর সামনেই উলঙ্গ পুরুষাঙ্গ বের করা উদ্ধত পুরুষ। নারীর আর্তচিৎকারে বাতাস প্রকম্পিত। হায়, বিপন্ন মানবতা। ধর্ষিতার আকুতি পৌঁছায় না জনারণ্যে,