বাড়ি

একদিন সেনগুপ্ত দিদি বলছিলেন,
আমার ফ্ল্যাটের এই ব্যালকনিটা আমার খুব প্রিয় জায়গা।
সকালে ঘুম থেকে উঠে এখানটায় এসে বসি,
বুলবুলির ডাক শুনি
টুনটুনির ডাক শুনি
ঘুঘুর ডাক শুনি
দোয়েল, চড়ুই আরও কত-শত পাখি আসে,
রাতে লক্ষ্মী পেঁচা–

গরমের দিনে হওয়া খাই–
বর্ষায় আকাশে কালো মেঘেদের আনাগোনা, অঝোর ধারার বৃষ্টি–
শরতে রোদ-মেঘে লুকোচুরি,
রাতে পূর্ণিমার চাঁদ।
শীতের সকালে মিষ্টিমাখা নরম রোদ–

সেনগুপ্ত’দি যখন বললেন:
আমার মনে হয়, সকলেরই তার বাড়ির কোনো একটা জায়গা বেশ ভালো লাগার থাকে।
আমি শুধু বলেছিলাম,
সবার তো বাড়ি থাকে না!

বি. দ্র. দর্পণে প্রকাশিত সকল লেখার স্বত্ব দর্পণ ম্যাগাজিন কর্তৃক সংরক্ষিত। দর্পণ থেকে কোনো লেখার অংশ অন্যত্র প্রকাশের ক্ষেত্রে দর্পণের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক।

একই ধরনের লেখা

দর্পণে লিখুন

গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, মুভি পর্যালোচনা, বই আলোচনা, ভ্রমণ অথবা দর্পণের যে কোনো বিভাগে

লেখা পাঠানোর ইমেইল

editor@dorpon.com.bd
নিয়মাবলী জানতে ক্লিক করুন
ADVERTISEMENT
মাসওয়ারি
বই

আলেয়া: ফ্যান্টাসি ও গ্রামীণ মিথোজের অদৃষ্টপূর্ব মিথষ্ক্রিয়া

কাহিনি সংক্ষেপ : যখন চাঁদের বুক থেকে রক্ত ঝরে পড়ে, সেই রক্তিম চন্দ্রগ্রহণের অশুভ নিশীথে গ্রামের জলাভূমি থেকে উত্থিত হয়

কবিতা

দেহগণিত

মজুমদার নোভেল-এর কবিতা দেহগণিত। দেহমন দেহঋণ দেহযোগ দেহসঞ্চয় দেহক্রোধ– দেহআশ্রম দেহযাপন, দেহক্রম। দেহশ্রম দেহপণ দেহপিঞ্জর– দেহক্ষণ। দেহসময় দেহপ্রণয় দেহসনাতন, দেহমিলনায়তন।

তার স্থির প্রেমিকের নিকট

বেঁচে থেকে কোনো লাভ নেই,- -আমি বলিনাতো। কারো লাভ আছে;– সকলেরই;– হয়তো বা ঢের। ভাদ্রের জ্বলন্ত রৌদ্রে তবু আমি দূরতর

পথ

তুই ছেড়ে দিলি কেন? কেন দিলি বল! আরে এ শহরে আমরা এখন রাজনীতি করি। আমরা লিডার। আমাদের এক ডাকে সারা