কবিতা

সাহানা মহাম্মদ হাসান-এর একটি কবিতা চিরকুট ঘরময় ছড়ানো ছিটানো মালপত্র একপাশে গ্যাস সিলিন্ডার, স্টোভ থালায় এখনও আধা খাওয়া ভাত ভর্তা আর মামলেট ডিম। তিনখানা শার্ট আর দুইখানা প্যান্ট হ্যাঙ্গারে ঝুলছে

দর্পণের বিশেষ সংখ্যা ‘শকুন্তলা’–তে প্রকাশিত সালমা খানম-এর তিনটি কবিতা সমাপ্তি বলতে কিছু নেই মরে গেলে কী আর হবে এমন? বরইপাতা গরমজলে আদুল-স্নান আতরের খুশবু… নতুন নির্মাণ একটা শালিক দেখে যে

দর্পণের বিশেষ সংখ্যা ‘শকুন্তলা’-তে প্রকাশিত মাহিরা রুবি-এর তিনটি কবিতা তুমি ঘুমিয়ে গেলে তুমিও চন্দ্রবিন্দু; বিস্ময়চিহ্নের আগে তোমাকে বসিয়ে দিলে চুম্বনও বেজে ওঠে চুমুর মতো। প্রাচীন বরাবর হাঁটতে শুরু করলে পিছনে

দর্পণের বিশেষ সংখ্যা ‘শকুন্তলা’-তে প্রকাশিত নুসরাত নুসিন-এর তিনটি কবিতা তোমার বেহালা বিবিধ বিষের মতো শুয়ে আছি। সমস্ত দিনশেষে স্বাদে। বিবিধ দিনশেষে বিষাদে। অন্ধকার থ্যালাসেমিয়া, অন্ধকার নিদান, বিষবাষ্পের কণা উড়ছে। শরীর

দর্পণের বিশেষ সংখ্যা ‘শকুন্তলা’-তে প্রকাশিত ইহিতা এরিন-এর তিনটি কবিতা দীর্ঘশ্বাস পিঠের দেয়াল বেয়ে নেমে যাচ্ছে সিল্কের হলুদরাঙা রোদের আয়না। আবহসঙ্গীত। সময় ঘড়ি। পাতার মর্মরে মৃতদের কণ্ঠস্বর। ল্যান্ডস্কেপ। অপরিচিত পাখি। চিৎ

দর্পণের বিশেষ সংখ্যা ‘শকুন্তলা‘–তে প্রকাশিত মাহবুবা করিম–এর তিনটি কবিতা তোমার হাসি এত নিষ্পাপ কেন টুপটুপ বৃষ্টি শেষে যেই না মেঘ কেটে উঁকি দিলো ভরা পূর্ণিমা, এই মুহূর্তে আমি নিশ্চিত— জোছনা তোমার

শাহজাহান পারভেজ রনি রচিত তিনটি কবিতা পাখি অধিকার পরিষদ ‘পাখি অধিকার পরিষদ’-এর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি প্যানেলে আমার নম্বর ছিলো চার। সভাপতি সাহেব অনুষ্ঠান উদ্বোধন করার পর, প্রথম অতিথির বক্তব্য থেকে

মুহাম্মদ হাবীবুল্লাহ হেলালী রচিত তিনটি কবিতা অভিমানী জোৎস্না লুকায় ওমের আস্তরণে সন্ধ্যার পরক্ষণে ভগ্নহৃদয়ের শীত ধেয়ে আসে প্রচণ্ড গতিবেগে মধ্যরাতের অভিমানী জোৎস্না বেয়ে মিলিত স্বরের শিশির কণাগুলো স্বপ্ন ভাঙে নবনীতার–একমুঠো

রিগ্যান এসকান্দারের তিনটি কবিতা পরাগায়ন ফুলের হয়েছে এপেন্ডিসাইটিস। অপারেশন করবেন ডাক্তার প্রজাপতি, তাকে খুঁজেই পাচ্ছি না। তিনি গেছেন বনে বনে, শুনেছি, চরিত্রে কিঞ্চিৎ দোষ আছে। প্লিজ ডাক্তার, তাড়াতাড়ি আসুন, পাপড়ির

শেখ শরীফের তিনটি কবিতা বুড়িমার চাঁদের গল্প আশৈশব আশ্চর্যান্বিত হয়ে ভেবেছি চাঁদের শরীরের মিষ্টি গন্ধের কথা। আশ্রয়প্রার্থী সেজে আসমানি গল্প শুনতে একছুটে চলে গেছি গ্রামের ওপারে একলা বুড়িমার কাছে। নিরালায়