বই

বাংলা ভ্রমণগদ্য কত বছরের সীমানা পেরিয়েছে কে জানে! হয়ত অনেক আগে এতদ্বিষয়ে কোনো পরিব্রাজক লিখেছিলেন তার পৃথিবী দর্শনের কথা। চর্যাপদে স্পষ্ট করে কোনো ভ্রমণবিষয়ক চিত্র পাওয়া না গেলেও পরবর্তীতে মঙ্গলকাব্যগুলোতে

‘যখন পুলিস ছিলাম’ ধীরাজ ভট্টাচার্যের আত্মজীবনীমূলক সামাজিক উপন্যাস। ধীরাজ একাধারে ছিলেন পঞ্চাশ দশকের উজ্জ্বল উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, সুসাহিত্যিক ও পুলিশ কর্মকর্তা। ১৯৩০ সালে লাহোরের ইউনিক পাবলিকেশন্স থেকে ধীরাজের এই আত্মজীবনীমূলক

সাহিত্যে জাদুবাস্তবতার উন্মেষ ঠিক কবে ঘটেছে তা নির্ণয় করা কঠিন। ম্যাজিক রিয়েলিজম বা জাদুবাস্তববাদ বা জাদুবাস্তবতা হচ্ছে বাস্তব এবং অ-বাস্তব উপাদানের সংমিশ্রণ। এর ফলে যা উৎপন্ন হয় তাকে আপনি পশ্চিমা

লেখকের সখেদে বেদনা জাগে, যদি কবি বইটি দেখে যেতে পারতেন! কেননা ততদিনে কবি লোকান্তরিত। আমরা যারা রবীন্দ্রনাথকে দেখিনি তাদের কাছে এই বই ফসিলের মতো। বারবার ঘেটে দেখতে ইচ্ছে করে, চেখে

মেহেদী ধ্রুব গল্প বলেন। পাক খেয়ে খেয়ে কখনো তা বাস্তবতার মোড়কে আবৃত হয়। তিনি বলে যান ইন্দিরা, জলকুয়া, জেহাদি মুন্সি, পাতাইল্লা, ফালাইন্না আর মতি মাস্টারের মতিগতির গল্প– কিন্তু আমাদের চোখে

উপন্যাসের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিত পাঠককে টেনে নেবার ক্ষমতা। পাঠক যত পড়বে ততই সে উপন্যাসটি শেষ করতে চাইবে। এই ক্ষমতা থাকলে সেটি একটি সফল উপন্যাস। অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় গল্পের

কাহিনি সংক্ষেপ : যখন চাঁদের বুক থেকে রক্ত ঝরে পড়ে, সেই রক্তিম চন্দ্রগ্রহণের অশুভ নিশীথে গ্রামের জলাভূমি থেকে উত্থিত হয় এক ভয়াল দানব, আলেয়া– একটি সুপ্রাচীন গ্রামীণ কিংবদন্তী। কিন্তু একবিংশ

এই সময়ের গল্পকার সাদিয়া সুলতানার ‘ঘুমঘরের সুখ-অসুখ’ গল্পগ্রন্থ পাঠ করে পাঠক একবারও বলবেন না, ‘ধুর, বেহুদা সময়টা নষ্ট হলো’, বরং পাঠক একটা তৃপ্তি পাবেন, কোনো কোনো গল্পের বিষয়-আশয় নিয়ে ভাবতে

সাদেক সরওয়ার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে ‘কবিতায় এপার ওপার-৫’। কলকাতার মোহরকুঞ্জে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ বইমেলা ২০১৯’-এ ‘কবিতায় এপার ওপার’-এর পঞ্চম সংকলন চলে এসেছে বইয়ের স্টলে। থাকবে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। এছাড়া বইটি বাংলাদেশে

ইউরোপীয় সভ্যতায় উনিশ শতকের অবদান অবিস্মরণীয়। বিজ্ঞান, দর্শন, শিল্প-সাহিত্য, রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামাজিক উৎকর্ষের একটি মহান শতাব্দী। এ সময় মানবিক বিকাশের পথ খুলতে থাকে। যে পথ ধরে আজকের বর্তমান তরুণ