আপনি যে বইগুলি পড়েছেন সে সম্পর্কে অন্যান্য পাঠকরা সবসময় আপনার মতামতের প্রতি আগ্রহী হয়ে থাকেন। আপনি বইটি পছন্দ করেছেন নাকি অপছন্দ করেছেন সেটা জানতে সবাই

বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না– বই নিয়ে চিরায়ত সত্য এ উপলদ্ধি যিনি করেছেন তিনি হলেন ১৯৫০-৬০ এর দশকের অন্যতম জনপ্রিয় সাহিত্যিক, আধুনিক বাংলা সাহিত্যের

সাংবিধানিক দৃষ্টিতে দুর্বল বা দলিত শ্রেণীর অন্তর্গত হল তপশিলি জাতি-উপজাতি এবং অন্যান্য পিছিয়ে পড়া শ্রেণী। এর মধ্যে সমাজের সাহায্য না পাওয়া শ্রেণীগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এবছর নোবেল কমিটি কথা দিয়েছিল সাহিত্যে নোবেল দেবার ক্ষেত্রে তারা ‘ইউরোপ’ থেকে বেরিয়ে আসবে। কিন্তু বাস্তবে তা ঘটেনি, তারা ইউরোপকে আরও আলিঙ্গন করেছে, ইউরোপকে জোড়া

প্রাসঙ্গিকভাবেই যে বিষয়ের আলোচনা প্রয়োজনীয়তা দাবি করে সেটি হলো– শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই যে উত্তম সম্পর্কের বন্ধন, সেই বন্ধনটি নিশ্চিত করবার ক্ষেত্রে শিক্ষকবৃন্দের কোন

শার্লট ব্রন্টি তাঁর ‘জেন আয়ার’ উপন্যাসটিতে সেই দায়বোধের বিষয়টিকে তার প্রকৃত জীবনবোধ থেকে উৎসারিত সত্যের মাধ্যমে আমাদের সামনে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। উপন্যাসের প্রধান চরিত্র

কোনো সন্দেহ ব্যতিরেকে মৃন্ময় এ ধরণীতে বাবা মায়ের সাথে সন্তানের সম্পর্কটি শ্রেষ্ঠ অভিধায় স্বীকৃত। পবিত্র এই সম্পর্কের শাশ্বত পদযাত্রা সকল সময়েই ছিল সতত সঞ্চরণশীল। এবং