একা একা দিন আর কাটে না মৌমির। মগবাজারের ভেতরের দিকে ছোট্ট এক চিলতে ফ্ল্যাটে করবার মত কাজ আর কতই বা থাকে। সকালের দিকে সোহেলের অফিসে

ইলেক্ট্রিসিটিহীন প্রায় জঙ্গলের মতো প্রত্যন্ত এ তল্লাটে সন্ধ্যার পর থেকে নেমে আসে অঘোষিত কারফিউ। পুরো লোকালয় তখন চলে যায় হিংস্র জানোয়ারদের শাসনে! রাতের বেলা জন্তুদের

(প্রথম পর্ব) মানুষের জীবন প্রবাহের সঞ্চালনগত পদ্ধতির বিন্দু থেকে বৃত্ত পর্যন্ত প্রতিটি স্তর থেকে তার পারিপার্শ্বিকতার বিশাল ক্যানভাসে যার স্পষ্ট এবং বিশুদ্ধ প্রতিফলন সত্যিকার অর্থে

লেখক সম্পর্কে: জন্ম ৪ অক্টোবর ১৯৭৪, ঢাকায়। বাবা মো. জাকারিয়া, মা মাহমুদা বেগম-এর চার সন্তানের মধ্যে তিনি প্রথম। শৈশব ও কৈশোর কেটেছে স্মৃতিবিজড়িত দুরন্তপনায়, ঢাকা

হতভম্বের মতোই নিথর নিশ্চল হয়ে দরজার চৌকাঠ ধরে দাঁড়িয়ে রইল ফারিয়া। বজ্রাহত মানুষের মতো একদৃষ্টিতে সে দেখছে সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটিকে। এও কী সম্ভব? একদম

এক সকাল। আদুভাই প্রতিদিনের মতো রাস্তা ধরে হাঁটছিল। ঘর সংসার, সহায় সম্বলহীন এক ২৫/২৬ বছরের বেকার যুবক। শীতের সকাল বলে রাস্তায় লোকজন কম। একটি কাঠবোঝাই

হাসানের ধ্রুবদৃষ্টি বারবার রাস্তায় গিয়ে পতিত হচ্ছে। রাস্তাটি ফাঁকা। চকচকে কনক্রিটের পাকা রাস্তাটি এই আধো কৃষ্ণপক্ষের রাতেও তার জ্যোতি বিলীন করে যাচ্ছে। কতক্ষণইবা হবে, ঘণ্টা

দূরগ্রামে এক কবিরাজের সন্ধান পাওয়া গেছে। ভাবীর ছেলেটা সেখানে সকালে গিয়েছিল। ছেলেটার সব সমস্যা বইয়ের মুখস্ত পড়ার মতো গড়গড় করে সে বলে দিয়েছে। মানুষ তার