বাবলু, কেবলই শৈশব থেকে উত্তীর্ণ হয়ে এসেছিল কৈশোরের বৃত্তে। আর দশজন কিশোরের মতো বাবলুরও কৈশোরিক স্বপ্ন, ভাবনা, আবেগ ও উচ্ছ্বাস ছিলো একই রকমের। একটি কিশোরের

ব্যক্তিগত জীবনে নিজেরা কতটা সুখী হতে পেরেছিল সেকথা জানা যায়নি। তবে অন্যের সুখের পথে ওরা যে অন্তরায় ছিল, সেকথা নির্দ্বিধায়, নিঃসঙ্কচে বলা যায়। জীবনের এই

০১. সখিবানু আর পদ্মকলি। প্রথমজন মা, দ্বিতীয়জন কন্যা। শুরুতেই মা আর মেয়ের মধ্যে খুবই একান্ত কিছু কথোপকথন শুনে নেয়া যাক– এ কারণে যে, এই কথোপকথনের

দী‌ঘিটা টলট‌লে। স্বচ্ছ। কাকচক্ষু কি এ‌কেই ব‌লে? অাকাশটা নে‌মে এ‌সে‌ছে। হঠাৎ তাকা‌লে ভ্রম হয়। অাকাশ না-‌কি দী‌ঘি? ঘুম ভে‌ঙে ও‌দি‌কে চোখ পড়‌তেই প্রথমটায় নি‌জের ম‌ধ্যেও

গ্রামের ছেলে রমণীমোহন। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীতে বোশেখ মাসে হাঁটু জল থাকলেও কিন্তু জোয়ারের সময় অল্পস্বল্প জল ফুঁলে ওঠে। তা দূর থেকে

খটখট করে টিনের দরজাতে অস্বাভাবিক বড় আর খ্যাংরাকাঠির ন্যায় নোংরা নখ দিয়ে নক করতেই একটা ধবধবে সাদা বেড়াল বেরুলো। বেড়াল বেরিয়ে, বেড়াল ডাস্টবিনের ওপরে দাঁড়িয়ে,

দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার ১. এক রাজার সাত রাণী। দেমাকে বড়রাণীদের মাটিতে পা পড়ে না। ছোটরাণী খুব শান্ত। এজন্য রাজা ছোটরাণীকে সকলের চাইতে বেশি ভালবাসিতেন। কিন্তু,

একদিন এক সিংহ তার গুহায় ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ একটি ছোট ইঁদুর ছুটাছুটি করতে করতে সিংহের নাকের ভিতর ঢুকে পড়ল। সাথে সাথে সিংহের ঘুম ভেঙ্গে গেল।

আশ্চর্য্য অবশ্যগ্রাহ্য শুধু এই জ্ঞানে যে বিমল মিত্রের– “মিলনান্ত”– যার জন্ম অপূর্ব গর্ভজাত– বললেও অন্তরে অতৃপ্তির পরিসর ব্যাপকভাবে বিস্তৃত থেকে যাবে। অথচ বিমল মিত্র সার্থক

রাত ২ টা বেজে ১৭ মিনিট। আকাশে মেঘের আনাগোনা। মেঘদল উড়ে যাচ্ছে দক্ষিণ থেকে পশ্চিমে। ডাকসুর উল্টোপাশে বাইরের যে দুইটা সিঁড়ি আছে সেখানের একতলার সিঁড়িতে