(এক) সুধীর আসিয়াছে। তাহার হাতে একটা ফুলসুদ্ধ ডাঁটা। চোখে মুখে হাসি ভরা! তাহার সমস্ত মন যেন পাখা মেলিয়া উড়িতে চাহিতেছে। সুধীর আসিয়াই বলিল– “হাসি আজ

সুন্দরবনের পশুর নদীতে ঘূর্ণিস্রোত, প্রচন্ড ঝড় তুফান। বিপদ সংকেত শুনে মানুষ নিরাপদে যেতে পারলেও যেতে পাড়ে না বনের যত পশু-পাখি। মরমর করে ভাঙছে সুন্দরী, গরান–

আমি তখন অনেক ছোট, ক্লাস ওয়ান কিংবা টু-তে পড়ি। সময়টা ছিলো শীতকাল। আমার চার নম্বর চাচার ছোট ছেলে রিপনকে নিয়ে এই ঘটনা। বয়সে আমার চেয়ে

একদা এক বাঘের গলায় হাড় ফুটেছিল। বাঘ অনেক চেষ্টা করেও সেই হাড় বের করতে পারল না। যন্ত্রনায় অস্থির হয়ে বাঘটি চারদিকে দৌড়ে বেড়াতে লাগল। সে

তরু আমার হতে পারতো, কিন্তু সে কারোর নয়। এতদিন পর তার সাথে হঠাৎ এভাবে দেখা হবে কখনো ভাবিনি, কিন্তু এ যে নিয়তি। অনেকগুলো বাচ্চাকে একসাথে

একদিন একটি গাধা একটি কুয়ার পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় সে কুয়ার ভেতর একটি শব্দ শুনতে পেল। সে কুয়ার ভেতর তাকাতেই সে দেখল একটি শিয়াল

রমজান মাস। মাগরিবের আজান হয়েছে। এখন ইফতারের সময়। ইফতার করতে বসেছে মা ও ছেলে। তারা ফুটপাতের বাসিন্দা। নির্ধারিত কোনো ফুটপাত নয়। ভিক্ষা করতে করতে যেখানে

আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আজ অনেক কথাই মনে পড়ছে হাসমত আলীর। শীতের কুয়াশা ভেদ করে রোদ উঠার মতো মনের ভেতরেও উঁকি দিচ্ছে ফেলে আসা জীবনের নানান

— আমার চোখে কী দেখতে পাচ্ছিস? — কেমন যেন এক নেশা! — নেশা খুঁজে পেলি, ব্যথা খুঁজে পাসনি? *** — চোখের নিচে কী কিছু একটা

– এই যে ভাইয়া? হ্যাঁ, আপনাকেই বলছি। – কী? – আপনাদের দুজনকে খুব সুন্দর মানিয়েছে। – তাই বুঝি… কী নাম তোমার ? – আমার নাম