ফরিদুর রেজা খান

ফরিদুর রেজা খান

জন্ম ৬ এপ্রিল, নেত্রকোনা জেলায়। বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে অধ্যয়নরত। তিনি একজন তরুণ গল্পকার এবং চলচ্চিত্র সমালোচক।
সিনেমা

আলফা (২০১৯): জৌলুসহীন সময়ে আশা জাগানিয়া চলচ্চিত্র

চলচ্চিত্র ‘আলফা’: কর্ম ও কারিগর পরিচিতি সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন একজন রিকশা পেইন্টার, তার আশেপাশের সমাজের বাস্তব চিত্র আর একটি লাশ-এই নিয়েই চলচ্চিত্র ‘আলফা’। ২০১৮ সালের

বিনোদন

আমাদের নবীন কারিগর, ওয়েব সিরিজ ‘মহানগর’ এবং ওটিটি প্লাটফর্ম

ওটিটি (Over the Top) প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশের পথচলা খুব বেশি দিনের নয়। শুরুতে কয়েকটি দেশীয় প্ল্যাটফর্ম কাজ শুরু করলেও দর্শকের চাহিদার সাথে অসামঞ্জস্যতা, দুর্বল এপ ইউজার

সিনেমা

চলচ্চিত্র “নকশাল” ও বিপ্লব “নকশাল”

নকশালবাড়ী, ১৯৬৭ সালের আগ পর্যন্ত কজন মানুষ জানতো এ গ্রামের কথা? খোদ ভারতবর্ষ বা পশ্চিমবঙ্গের হয়তো অনেকে তখনও শোনেনি এ গ্রামের নাম। নকশালবাড়ী, ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের

সিনেমা

কাঠবিড়ালী ও আমাদের সিনেমা: ভূত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

নিয়ামুল মুক্তা, একজন তরুণ এবং নবীন নির্মাতা। সিনেমার জগতে একদম আনকোরা বা অনভিজ্ঞও বলা চলে। তবে এগুলো হচ্ছে অনেকটা ‘মলাট দেখে মন্তব্য’-র মতো। বই পড়া

বিনোদন

দত্ত ভার্সেস দত্ত: অঞ্জন দত্তের জীবনের সেলুলয়েডীয় প্রতিরূপ?

অঞ্জন দত্ত, কলকাতাকেন্দ্রিক বাংলা ও বাঙালি শিল্প-সংস্কৃতিতে এক স্বতন্ত্র সত্তার নাম। চলচ্চিত্র, সঙ্গীত, থিয়েটার সব খাতেই তাঁর দৃপ্ত পদচারণা এবং সেটা নিজের তৈরি করা ধারায়

গল্প

রুমকিদের গল্প

  বাসার ছাদে একটা চাদর গায়ে জড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আয়েশা। এই বাড়ির একমাত্র ছাদে আসলেই তার মনে হয় এই জায়গাটা তার নিজের। মেয়েরা আর তাদের

গল্প

বিসর্জন

– হ্যাঁ, এটাই। বামে নামিয়ে দিন। রিকশাটা থামার আগে তার থেকে যেনো লাফিয়ে নামলো অল্পবয়স্ক একটি মেয়ে। চোখে ঝড়ের কবলে পড়া পাখির ব্যস্ততা, চিবুকের ভাঁজে

সিনেমা

বাড়ি তার বাংলা: বাঙালির ভাবাবেগে উদ্ভাসিত এক চলচ্চিত্র

বর্তমান সময়ে ভারতের কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাভাষীদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে ভাষাগত কিছু সিদ্ধান্ত জোর করে চাপিয়ে দেবার প্রেক্ষিত থেকে ভাষাভিত্তিক শিল্প সৃষ্টিগুলোর সাথে সাথে একটি

গল্প

নয় পেগ হুইস্কি ও অন্যান্য

অনেকদিন ধরেই একটা খচখচানি ভাব কাজ করছে আমার মনে। মাস তিনেক আগে আমি নিকিতাকে দেখেছি। হয়তো সেটা চোখের ভ্রম ছিলো, নয়তো বাস্তব। কিন্তু বাস্তব কী

গল্প

ভাইফোঁটা

– চাচা মিয়া, পার্থ কই আছে জানেন? – না তো বাবাজী। পার্থ নামের কাউকে তো চিনি না। কেনো? কী সমস্যা? পার্থ এই এলাকায় পুলিশের খোচর।