দর্পণ-এর গল্পবিষয়ক বিশেষ সংখ্যা ‘শিশিরভেজা গল্প’-তে প্রকাশিত যেভাবে মেয়েটির সর্বস্ব হরণ করা হয় আহমেদ আববাস বিজয় সরণির সিগন্যালে গাড়িগুলি অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকে। মিনিটে মিনিটে আধাঘন্টা

নির্মল এবং নিরেট গ্রামীণ জনপদ থেকে জনাকীর্ণ শহরে আগমন। শিক্ষার প্রয়োজনই পদাপর্ণের পথ প্রসারিত করে। আর এতে অগ্রজই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ

স্ত্রীটি ঝাঁঝালো কণ্ঠে বলে, ‘নিজের গলদ চোখে পড়ে না, শুধু শুধু আমার দোষ। আমি তো আবাদি জমি। আমার কী করার আছে। নিজে শোধরাও। তোমার কোনো

হরফ আলি ঘরে ফেরামাত্র বউ কৈফিয়তের সুরে জিজ্ঞেস করে, ‘আইজগে কিছু করতে পারিছো। নাকি সারাদিন নেতার পিছে ফ্যা ফ্যা করে ঘুরে বেড়ায়্যাই শেষ। কামের কাম

নদীর অপর পাড় ফি বছর নতুন করে গড়েই চলেছে। এপাড়ে ভাঙ্গছে, নির্দয়ভাবে, এলোপাতাড়ি, যাচ্ছেতাই। এবং রুদ্রমূর্তি ধারণ করে। প্রতিবছরই এপাড়ে এ এলাকায় দশ/বিশ হাত নদীগর্ভে