অটোর সামনে বসা মেয়ে রোমানকে চমকে দিয়ে বলল, আমি চিনি উত্তরা গণভবন। রোমান মোবাইলে কথা বলছিল। মোবাইলের ওপ্রান্তজনকে খুব আবেগ নিয়ে বলছিল, ট্রেন থেকে নেমে

তিনদিন হলো কান্তনগর এসেছি, অনিলার মুখোমুখি হবো বলে। কিন্তু আসবার পর উচ্ছ্বাসটা ডুবে গেছে। ভাবতে ভাবতে বিদায়ের সময় হয়ে এলো। সামনে দাাঁড়াবার সাহস হলো না

আমার ভবিষ্যতের ভাবনায় গ্রামের মানুষের কৌতুহলের সীমানা অনেক বড় ছিল। তারা প্রায়ই আমাকে নিয়ে অতিবাস্তবপ্রসূত বাণী নিসৃত করত। বড় হয়ে ডাক্তার হবো, কেউবা বলত ইঞ্জিনিয়ার,

একচালা টিনের একটাই ঘর, চিকোন বারান্দা, বারান্দার এক মাথায় উনুনে ঘুটে ঠেলে ঠেলে রান্না করছে কুদ্দুসের বউ কপালি খাতুন।

মেজাজ ঠিক রাখা কঠিন হয়ে পড়ে ফরিদা বেগমের। গত দু’দিনে তিনজন নিয়েছে সবিতাকে। তিনজনই একই অভিযোগ করেছে। আজ মেয়েটা এলে একচোট নিতে হবে। ঘোমটা টানতে

ক্লাসে ঢুকেই অর্ক’র পেট মোচড় দিয়ে উঠলো। আজও হবে! তৃতীয় দিন চলছে আজ। তথ্যটা যদিও জানতো, তারপরেও পেট মোচড়ালো। দু’দিন তো হলো, আর কেন বাবা!

ঐ যে ঐ দিন বৃষ্টিস্নাত বিকেল বেলায়! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে যেদিন চুমো কেলেঙ্কারি হয়েছিল ঘটনাটি সেদিনেরই। রিমঝিম বৃষ্টি বিড়ম্বনায় সময় কাটানোর জন্য আমরা তখন আশিক

তরু আমার হতে পারতো, কিন্তু সে কারোর নয়। এতদিন পর তার সাথে হঠাৎ এভাবে দেখা হবে কখনো ভাবিনি, কিন্তু এ যে নিয়তি। অনেকগুলো বাচ্চাকে একসাথে

আমি একটা গল্প লিখেছি। তোমার মনে আছে, সেদিন বিকেলের কথা, যেদিন বিকেলে আমরা প্রথমবারের মত মুখোমুখি দাঁড়ায়। সেদিন আকাশে হালকা মেঘ খেলা করছিল, দুএক ফোঁটা

বিশ্ববিদ্যালয় পাস করে বাঙালি যুবকেরা চাকুরির পিছনে ছোটার সাথে সাথে আরেকটি জিনিসের পিছনে ছুটতে থাকে, সেটা হলো বউ। চাকুরি পেতে যতটুকু দেরি, এপয়ন্টমেন্ট লেটার ঘরে