এক বনের ধারে ছিল বিরাট একটি গাছ। তার শিকড় যেমন মাটির অনেক গভীরে পৌঁছেছিল তেমনি ডালপালাও চারপাশের অনেকখানি জায়গা জুড়ে ছড়িয়েছিল। গাছটির ঘন পাতার রাশি

গ্রীষ্মের এক চমৎকার দিনে ঘাসফড়িং তার ভায়োলিনটি নিয়ে গান গাইছিলো, নাচছিলো আর খেলা করছিলো মনের আনন্দে। হঠাৎ সে দেখতে পেলো একটা পিঁপড়া অনেক কষ্ট করে

একদিন এক ক্ষুধার্ত শেয়াল দেখতে পেলো গাছের ডাল বেয়ে আঙ্গুরের লতা উপরে উঠে গেছে আর সেখান থেকে থোকা থোকা পাকা পাকা আঙ্গুর ঝুলছে। লোভে শেয়ালের

একদিন এক সিংহ তার গুহায় ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ একটি ছোট ইঁদুর ছুটাছুটি করতে করতে সিংহের নাকের ভিতর ঢুকে পড়ল। সাথে সাথে সিংহের ঘুম ভেঙ্গে গেল।

এক ছিল রাজা। তাঁর একদিন মনে হলো, তিনি যদি তিনটি প্রশ্নের উত্তর জানতে পারেন তাহলে তিনি কখনো কোনো কাজে ব্যর্থ হবেন না। তাঁর প্রশ্ন তিনটি

(ঈশপের গল্প থেকে রূপান্তরিত) এক গ্রামে ছিল একজন রাখাল। তার মিথ্যা বলার বাজে অভ্যাস ছিল। গ্রামের মানুষদের মিথ্যা বলে বোকা বানিয়ে সে পৈশাচিক আনন্দ পেতো।

(ঈশপের রূপকথা থেকে রূপান্তরিত) এক গেঁয়ো ইঁদুর একটি গ্রামে ফসলের ক্ষেতে বসবাস করতো। একদিন সে এক শহুরে ইঁদুরকে দাওয়াত করে গ্রামে নিয়ে এলো। শহুরে ইঁদুর

একদা এক বাঘের গলায় হাড় ফুটেছিল। বাঘ অনেক চেষ্টা করেও সেই হাড় বের করতে পারল না। যন্ত্রনায় অস্থির হয়ে বাঘটি চারদিকে দৌড়ে বেড়াতে লাগল। সে

একদিন একটি গাধা একটি কুয়ার পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় সে কুয়ার ভেতর একটি শব্দ শুনতে পেল। সে কুয়ার ভেতর তাকাতেই সে দেখল একটি শিয়াল

সাত পাহাড় নামে আফ্রিকায় একটি জায়গা ছিলো। জায়গাটি প্রাণীরা খুব পছন্দ করতো। সেখানে সুপেয় পানি আর সবুজ ঘাসের প্রাচুর্য। থাকলেই বা কী হবে! প্রাণীদের কারো