মন-শরীরী

জীর্ণ যানের মোহভালে, খাঁচাখানা এগিয়ে চলে।
চাঁদ জোছনে অমল শ্রবণ, মনডালিতে অবগাহন,
সাত মহলা কুঠুরিতে নিত্য দিনযাপন।
কামসাগরে মন ডুবিলে খ্যাপা গা ঝাড়া দেয় “গুরু” বলে,
সাধনপথে পূর্ণশশী, দেখা যাবে ভাগ্যফলে,
প্রেম পিড়িতি নিকাম হলে, পূর্ণ প্রেমসাধন।
মিলন হবে চিরতর, প্রাণে ভজিলে কালার ধন,
নিঠুর কালা, সোহাগ বালা, অন্তরে বসন।
নিকষ কালো অমানিশায়, পূর্ণশশীর রতিকলায়,
ফকিরি কেবল চাঁদের নেশায়, করি অন্বেষণ।
নির্গুণের স্বগুণ পূজন, এক মনেরই সাধন ছলে।
সিন্ধুভারে বিন্দু মাঝে হৃদিপদ্মে শূণ্যালয়ে,
ভাবের ঘরে মুর্শিদ ধন নিরাকারের আধার হয়ে।
জন্মপথে গোলাকারে, জ্যোর্তিভান্ড দরশন ,
নিচের পথের ফটক কষে আলেখ হকে প্রাণের আসন।।

বি. দ্র. দর্পণে প্রকাশিত সকল লেখার স্বত্ব দর্পণ ম্যাগাজিন কর্তৃক সংরক্ষিত। দর্পণ থেকে কোনো লেখার অংশ অন্যত্র প্রকাশের ক্ষেত্রে দর্পণের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক।

একই ধরনের লেখা

দর্পণে লিখুন

গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, মুভি পর্যালোচনা, বই আলোচনা, ভ্রমণ অথবা দর্পণের যে কোনো বিভাগে

লেখা পাঠানোর ইমেইল

editor@dorpon.com.bd
নিয়মাবলী জানতে ক্লিক করুন
ADVERTISEMENT
মাসওয়ারি
গল্প

তার ছেঁড়া সারিন্দা

মনোজিৎকুমার দাসের গল্প: তার ছেঁড়া সারিন্দা আষাঢ় গিয়ে শ্রাবণ আসে। মরা হানু গাঙে বান ডাকে। মহাজনী নৌকা গাঙের ঘাটে ভিড়তে

গল্প

আদিম

কী কারণে, কী প্রক্রিয়ায়– কোন যানে করে, দোপেয়ো চারজন প্রাণী নদী তীরবর্তী বনাঞ্চলে এসেছে তা সেখানকার চারপেয়ো প্রাণীগুলো জানে না।

পেঁচা (মাঠের গল্প)

প্রথম ফসল গেছে ঘরে, হেমন্তের মাঠে মাঠে ঝরে শুধু শিশিরের জল; অঘ্রানের নদীটির শ্বাসে হিম হয়ে আসে বাঁশপাতা — মরা

কবিতা

সূচনা

ভারতবর্ষে পাথরের গুরুভারঃ এহেন অবস্থাকেই পাষাণ বলো, প্রস্তরীভুত দেশের নীরবতার একফোঁটা নেই অশ্রুও সম্বলও। অহল্যা হল এই দেশ কোন্ পাপে