মা
মাহির তাজওয়ার রচিত গল্প: মা মেয়েটির নাম জানি না। এক পাগলীর গর্ভে জন্ম। পাগলী জন্ম দিয়ে পালিয়েছে। শিশু মেয়েটির কান্নায় আকাশ বাতাস ভারি হয়ে ওঠে।
মাহির তাজওয়ার রচিত গল্প: মা মেয়েটির নাম জানি না। এক পাগলীর গর্ভে জন্ম। পাগলী জন্ম দিয়ে পালিয়েছে। শিশু মেয়েটির কান্নায় আকাশ বাতাস ভারি হয়ে ওঠে।
মাহির তাজওয়ার-এর গল্প শিকড় ওরে কই গেলি রে.. বিজলীর মা। শিগ্গির এক গেলাস পানি আইনে দে। গরমে মইরে গেলাম যে। গলা ফেঁড়ে ডাকে মানু ঝোল।
হাবু মিয়া রাত দিন রেগে গিয়ে ছুঁড়ে দেয় কাদা সে, হাবু মিয়া নাম তার ও পাড়ার দাদা সে। খেটে খাওয়া মানুষের দেয় কাজে বাধা সে,
চাকরি ছেড়েছি বেশ কিছুদিন। চিন্তায় শরীরটা ভেঙে পড়েছে অনেক। ইদানিং গন্ধটা ফের যখন তখন নাকে আসছে।
নিয়োগপত্র নাকি! না নিয়োগ পত্র নয়। পোড়া কপাল! আর হয়তো নিয়োগপত্র পাওয়া হবে না এ জীবনে। বাড়িতে এসেই একটি খাম চোখে পড়ল। ভাবলাম চাকরির নিয়োগপত্র
আমজাদ আলী তার বাম হাতে প্রতিদিন রাতে একটা করে ইনজেকশান ফোটায়। ইদানিং অবশ্য পায়ে ফোটায়। প্রতিদিন নেশার ঔষধ কেনা লাগে। সিরিঞ্জ কেনা লাগে না। এক
মিজান সাহেব আমার হাতে হাত রেখে বললেন এতদিন পর যে আবার দেখা হবে ভাবিনি। গত বছরই তো আমরা একসাথে মারা গেছিলাম। কি বলেন? আমার মনে
আঁধারের বুক চিরে আলোর মিছিল। ঝোপের আড়ালে জ্বোনাকির খেলা। আমি কেবল আকাশ পানে চেয়ে। তারার পানে চেয়ে। তারাগুলো পিট পিট করে জ্বলছে। সেই সাথে জ্বলে
শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির একটি ম্যাগাজিন। ২০১৯ সালে সেপ্টেম্বর মাসে দর্পণ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং গল্পবাজ ম্যাগাজিনকে আত্তীকরণ করে।
© 2019-2023 Dorpon Magazine