মাঝে মাঝেই একটা দুর্বিষহ স্বপ্ন আমাকে তাড়া করে বেড়ায়। স্বপ্ন এলে ভয়, রোমাঞ্চ আর অনিশ্চয়তা আমাকে সম্পূর্ণরূপে গ্রাস করে ফেলে। তখন আমি খুব করে সেখান

বেশ কিছুদিন যাবৎ শহরের মানুষের মুখে একটা কথা শোনা যাচ্ছে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে, রাস্তায় চলার পথে, একসাথে বসে আড্ডা দেওয়ার সময় কিংবা কাজের শেষে ক্লান্ত

আমাদের বিচ্ছেদের কয়েক বছর পরে আমি বৈরুত থেকে পাঠানো একটা চিঠি পেলাম। সেটা পাঠিয়েছিল আমার ভাই মাজিন। তাতে সাদা-কালো ছবি ছাড়া আর তেমন কিছুই ছিল

বারান্দায় বসে শীতের সকালের স্নিগ্ধ রোদ পোহাতে মন্দ লাগে না। খুব ভালোই লাগে। এতো ভালো লাগে অনেকে আবার প্রেমে পড়ে যায় সকালের। আফরা হয়তো প্রেমেই

দিনের শেষভাগ উপস্থিত। আকাশের নির্লিপ্ত সূর্য আস্তে আস্তে তলিয়ে যাচ্ছে গভীরে। সমস্ত পৃথিবীতে নেমে আসছে অন্ধকার। আচ্ছা এই সূর্য তলিয়ে কোথায় যায়? বিজ্ঞানের কথা মানতে

অণুগল্প: ০১ শব্দ নিঝুম রাত। চারিদিকে থমথমে একটা পরিবেশ। সবাই আপন কাজে লিপ্ত। হঠাৎ জোরে একটা শব্দ; আকাশ কাঁপানো শব্দ। চারিদিক তোলপাড়। তারপর আবার শব্দ;

আমি একটা গল্প লিখেছি। তোমার মনে আছে, সেদিন বিকেলের কথা, যেদিন বিকেলে আমরা প্রথমবারের মত মুখোমুখি দাঁড়ায়। সেদিন আকাশে হালকা মেঘ খেলা করছিল, দুএক ফোঁটা

সবে শীত পেরিয়ে বসন্ত এসেছে। নব বসন্তের আমেজে মত্ত রয়েছে সবকিছু। এমনি বসন্তমত্ত বিকেলের স্নিগ্ধ রোদ মেখে শহরের বড় পাকা রাস্তার ফুটপাথ ধরে এগিয়ে চলছে