রফিকুর রশীদ

রফিকুর রশীদ

জন্মগ্রহণ করেন ১৯৫৭ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর, মেহেরপুরে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষাজীবন শেষে ১৯৮৩ সালে সিলেটের এক চা বাগানের অ্যাসিস্টেন্ট ম্যানেজার হিসেবে শুরু হয় তার কর্মজীবন। মন টেকেনা চা বাগানে। যোগ দেন কলেজ শিক্ষকতায়। এখানো আছেন সেই পেশাতেই, মেহেরপুরের গাংনী কলেজে। একান্ত নিভৃতে কাব্যচর্চা দিয়ে লেখালেখির সূত্রপাত হলেও সত্তর দশকের শেষভাগে পত্রপত্রিকায় গল্প লিখেই আত্মপ্রকাশ সাহিত্যজগতে।
গল্প

রফিকুর রশীদের গল্প

দর্পণ-এর গল্পবিষয়ক বিশেষ সংখ্যা ‘শিশিরভেজা গল্প’-তে প্রকাশিত মেয়েটির খুব বদনাম ছিল রফিকুর রশীদ মেয়েটির খুব বদনাম ছিল। আমাদের এই দেশে তো মেয়েদের বদনাম রটনার চেয়ে

উপন্যাসাংশ

উপন্যাসাংশ: “দাঁড়াবার সময়” // রফিকুর রশীদ

রফিকুর রশীদ সমকালীন কথাসাহিত্যের একজন অন্যতম লেখক। তিনি মুক্তিযুদ্ধ  নিয়ে গবেষণা করেছেন এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বেশ কিছু লেখা লিখেছেন। তাছাড়া শিশু সাহিত্যেও তাঁর রয়েছে  সরব

গল্প

নায়ক

গ্রামের নাম সুয্যুখোলা। দু-চার ক্লাস লেখাপড়া জানা মানুষজন কাগজে-কলমে লেখার সময় লেখে সূর্যখোলা। এই সুয্যুখোলা গ্রামের প্রান্তে বন-বনানীর মাথা ফুঁড়ে সূর্য ওঠে বেশ খানিকটা দেরিতে।

গল্প

অন্য জন্মান্তর

শেষ শ্রাবণের মেঘলা আকাশ। রাতের  প্রথম প্রহরে একটানা ঘন্টা দুয়েক বৃষ্টি ঝরিয়েও মন ভরেনি আকাশের, অভিমানে মুখ গোমরা করে আছে সেই কখন থেকে। উঠোনে থিকথিকে

গল্প

অমেরুদণ্ডী

ব্যাপারটার সূত্রপাত কোনো এক মধ্যরাতে। মধ্যরাত নাকি সেটা ছিল রাতের শেষ প্রহর— এতদিন পরে সে কথা আর স্পষ্ট মনে পড়ে না আবিদ চৌধুরীর। তবে সেদিন

গল্প

খোঁয়ারি

কথিত ক্রসফায়ারে স্বপন নিহত হবার তিন দিন পর মনি পাগলিও মারা গেল। মারা গেল মানে বিবিসি বাজারের পাকুড়তলায় তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল। পাকুড় গাছের