কবে

অনেক স্তব্ধ দিনের এপারে চকিত চুতুর্দিক,
আজো বেঁচে আছি মৃত্যুতাড়িত আজো বেঁচে আছি ঠিক।
দুলে ওঠে দিন; শপথমুখর কিষাণ শ্রমিকপাড়া,
হাজারে হাজারে মাঠে বন্দরে আজকে দিয়েছে সাড়া।
জ’লে আলো আজ, আমাদের হাড়ে জমা হয় বিদ্যুৎ,
নিহত দিনের দীর্ঘ শাখায় ফোটে বসন্তদূত।
মূঢ় ইতিহাস; চল্লিশ কোটি সৈন্যের সেনাপতি।
সংহত দিন, রুখবে কে এই একত্রীভূত গতি?
জানি আমাদের অনেক যুগের সঞ্চিত স্বপ্নেরা
দ্রুত মুকুলিত তোমার দিন ও রাত্রি দিয়েই ঘেরা।
তাই হে আদিম, ক্ষতবিক্ষত জীবনের বিস্ময়,
ছড়াও প্লাবন, দুঃসহ দিন আর বিলম্ব নয়।
সারা পৃথিবীর দুয়ারে মুক্তি, এখানে অন্ধকার,
এখানে কখন আসন্ন হবে বৈতরণীর পার?

বি. দ্র. দর্পণে প্রকাশিত সকল লেখার স্বত্ব দর্পণ ম্যাগাজিন কর্তৃক সংরক্ষিত। দর্পণ থেকে কোনো লেখার অংশ অন্যত্র প্রকাশের ক্ষেত্রে দর্পণের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক।

একই ধরনের লেখা

দর্পণে লিখুন

গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, মুভি পর্যালোচনা, বই আলোচনা, ভ্রমণ অথবা দর্পণের যে কোনো বিভাগে

লেখা পাঠানোর ইমেইল

editor@dorpon.com.bd
নিয়মাবলী জানতে ক্লিক করুন
ADVERTISEMENT
মাসওয়ারি
গল্প

মা

নূরীর স্বামীর নাম মইনুল ইসলাম। মইনুল ইসলামদের বাড়ির একেবারে পাশ দিয়ে বড় রাস্তা চলে গেছে বগুড়া শহর পর্যন্ত। মোটর সাইকেলে

পৃথিবী রয়েছে ব্যস্ত

পৃথিবী রয়েছে ব্যস্ত কোন্‌খানে সফলতা শক্তির ভিতর, কোন্‌খানে আকাশের গায়ে রূঢ় মনুমেন্ট উঠিতেছে জেগে, কোথায় মাস’ল তুলে জাহাজের ভিড় সব

গল্প

যে ছেলেটি জীবনানন্দ হতে চেয়েছিল

অর্পিতাকে ভালোবেসেছিল গৈরিশ, বাবু গৈরিশ চন্দ্র দাশ। যে জীবনানন্দ দাশ হতে চেয়েছিল; এখনও চায় বলে হনহন করে হেঁটে চলেছে রেললাইনের

গল্প

লাল শাড়ি

অপরাহ্ণ থেকেই আদনানের মেজাজ যেন তাড়া খাওয়া শজারুর পুচ্ছ। দুপুরে কামরান সাহেবের সঙ্গে আদনানের মায়ের কথা কাটাকাটি হয়েছিল, কথা কাটাকাটির